Tuesday, December 22, 2009

অনাক্ষাংকিত Copy থেকে রক্ষা করুন আপনার প্রয়োজনীয় ফাইল/ফোল্ডারকে

ধরুন আপনার কম্পিউটার অনেক দরকারি ডকুমেন্ট আছে যা আপনি অন্য কাউকে কপি করে দিতে চান না। তাহলে আপনার জন্য অপেক্ষা করছে MFileAntiCopy নামক মাত্র ১.১ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি। এ সফটওয়্যারটি আপনার দরকারি ডকুমেন্ট গুলোকে অনাকাংখিত কপি থেকে রক্ষা করবে। এর ব্যবহার বিধিও খুব সোজা। প্রথমে ইন্সটল করে পাসওয়ার্ড দিয়ে চালু করুন সফটওয়্যারটি এরপর Activate এ ক্লিক করে লক করে ফেলুন Paste অপশনটি, তাহলেই আর কেউ কপি করতে পারবে না ফাইল বা ফোল্ডারকে। সফটওয়্যারটি Uninstall করতে গেলেও Password লাগবে।

তবে কিছু Limitation আছেঃ
১। Send to Active থাকে।
২। CD\DVD তে Write করার সুবিধা থেকেই যায়।

ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে।

1 comments:

Sunday, August 23, 2009

Adjustable High Voltage Power Supply

Posted by Picasa

0 comments:

Power Supply

Posted by Picasa

0 comments:

Circuit

 
Posted by Picasa

0 comments:

Thursday, August 20, 2009

ভিডিও কল – আপনার জিপিআরএস মোবাইল দিয়ে

থ্রিজির মত সুবিধা আপনার মোবাইল ফোনে থ্রিজি আসার আগেই। হ্যাঁ এটা সত্য!! আপনি এখন পেতে পারেন ভিডিও কল এর মত ফিচার আপনার মোবাইল ফোনে শুধু ভিজিট করুন http://www.getjar.com/products/17093/GPRSVidoCall এবং ডাউনলোড করুন আপনার মোবাইল ফোনে।

মনে করুন আপনি ঘরের বাইরে কিন্তু আপনি নিরাপত্তা হীনতায় ভুগছেন আপনার ঘর নিয়ে এবং আপনি চাচ্ছেন আপনার ঘরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। এটা করার জন্য আপনাকে শুধু GPRS Video Call ইন্সটল করতে হবে আপনার মোবাইলে। এবং সেই মোবাইলটি লুকিয়ে রাখুন ঘরের এক কোনায় আর পর্যবেক্ষণ করুন ঘরের পরিস্থিতি আরেকটি মোবাইল থেকে পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে।



বা মনে করুন আপনি রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছেন এবং কোন অদ্ভুত ঘটনা ঘটল। এখন চাচ্ছেন তাৎক্ষণিক তা আপনার বন্ধুসহ আরও কয়েকসঙ্গে সঙ্গে দেখাতে। তাদেকে বলুন তাদের মোবাইলে GPRS Video Call চালু করতে এবং আপনি আপনার মোবাইলে GPRS Video Call সফওয়্যারটি চালু করে ধরে রাখুন ঘটনা যে দিকে ঘটছে সে দিকে। ব্যস্ আপনার সব বন্ধুরা সেটা দেখতে পাবে। যখন দুজন দুজনাকে দেখতে চান তখনও কাজে লাগবে GPRS Video Call .

GPRS Video Call এ আছে সম্প্রচার বন্ধ ও চালু করার অপশন। একই সাথে আছে সম্প্রচার গ্রহণ শুরু বা গ্রহণ বন্ধ করার অপশন। আমি এই সফটওয়্যাটি তৈরি করেছি তাৎক্ষণিক ছবি শেয়ার করার , দুজন দুজনাকে দেখার জন্য আর কোন ঘটনা অনেক জনকে ব্রডকাস্ট করার জন্য।

0 comments:

প্রতীক্ষার অবসান!! নকিয়া মোবাইল হ্যাক! Install Anything!!

কিভাবে আপনার নকিয়া স্মার্টফোনটি হ্যাক করবেন

প্রথমে নিচের ছবিটি লক্ষ করুন


আমি ধাপে ধাপে বলে যাচ্ছি

* 1. নিচের লিংক থেকে একটি .sis সফটওয়্যার নামিয়ে নিন।
* 2. সফটওয়্যারটি আপনার ফো ইনন্টল করতে হবে।
* 3. এটি একটি compiled software, তাই আপমার সেটের মডেল অনুসারে ইনস্টলের সময় সেটিং সিলেক্ট করতে হবে ।
* 4. যেমন যদি এন-৭৩ হয় তবে ইনস্টল করার সময় উপরিউক্ত ছবির সেটিগুলো সিলেক্ট করতে হবে (ক্রস দেয়া ঘরগুলি, মাত্র ৩টি.
* 5. সফটওয়্যারটি সঠিকভাবে ইনস্টল করা হয়ে গেলে আপনি যেকোন program ইনস্টল করতে পারবেন যেগুলো আগে হতনা।
* 6. মনে রাখবেন ইনস্টল করার সময় আপনাকে সঠিক ৩টি অপশন সিলেক্ট করতেহবে।
o 1. Binpda Security Manager
o 2. Installserver
o 3. Capsoff driver

প্রয়োজনীয় হ্যাকিং টুলসটি এখান থেকে
ডাউনলোড করুন


আর কোন সেট কেন ঘরানার, মানে 9.1 নাকি 9.2 অধবা অন্যকিছু তা নিচের লিস্ট থেকে জেনে নিন। আর হ্যা প্রথমবার করতে গেলে ভুল বা সমস্যা হতেই পারে, কোন সমস্যা হলে আমাকে বলুন। আমি সমাধান দেয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।
SYMBIAN DEVICE LIST
Symbian 9.1 [Pre-FP1 devices]

Nokia N77
Nokia E61i
Nokia E65
Nokia N93i
Nokia N91 8GB
Nokia E62
Nokia E50
Nokia 5500
Nokia N93
Nokia N73
Nokia N80
Nokia N71
Nokia N92
Nokia E70
Nokia E60
Nokia E61
Nokia 3250
Symbian 9.2 [FP1 devices]

Nokia 6124 classic
Nokia N82
Nokia N95-3 NAM
Nokia E51
Nokia N95 8GB
Nokia N81
Nokia N81 8GB
Nokia 6121 classic
Nokia 6120 classic
Nokia 5700 XpressMusic
Nokia 6110 Navigator
Nokia E90 Communicator
Nokia N76
Nokia 6290
Nokia N95
Symbian 9.3 [FP2 devices]

Nokia N96
Nokia N85
Nokia N79
Nokia 6220c
Nokia E66
Nokia E71

0 comments:

Wednesday, August 19, 2009

তৈরী করুন নিজেই নিজের একটা রোবট

যন্ত্রপাতি :-

* স্ক্রু এবং স্ক্রু ড্রাইভার।
* ইউএসবি ক্যাবল।
* প্রোগ্রামিং এডিটর।
* 5 ভোল্ট রেগুলেটর।
* বাম্পার সুইচ।
* 9 ভোল্ট ব্যাটারী।
* Soldering Iron এবং Led.
* কিছু ইলেকট্রিক তার, গ্লু, স্কচ টেপ, একটি টেবিল টেনিস বল ও ছুরি।
* কয়েকটি মোটর চাকা সহ।



তবে এই রোবটটি মাত্র 128 বাইট প্রোগ্রাম ও 8 টি পিনের দ্বারা তৈরী হবে। কিন্তু এটির শুধু সামনে বাম্পার সেন্স আছে। আর এর মেমরীও থাকবে সীমিত।untitled8.JPG

* এটা বানানোর পর এর সঙ্গে Easy Radio Serial Wireless Input করবেন। যে একটা পিন বাকী থাকবে তাদিয়ে এই রোবট দ্বারা অন্য রোবট কন্ট্রোল করা সম্ভব হবে। এটা নতুন উইন্ডো ওপেন করতে সহযোগীতা করবে।
* তিন নাম্বার চাকার জন্য একটি কাঠি , কিছু Smitch ও স্লাইস করা টেবিল টেনিস সাইজের বল।
* 9 ভোল্ট থেকে 5 ভোল্টে নামাতে একটি ভোল্টেজ রেগুলেটর ব্যাবহার করুন।
* জিনিস গুলো ঠিকজায়গায় রাখার জন্য আঠা ব্যাবহার করুন।
* Angle grinder ব্যাবহার করুন এটাকে টার্ন অন করার জন্য।
* এরপর এখানে কিছু লাগান যা Vanishing, সুন্দর এবং Smooth কিছু ছোট টুকরা কাটার জন্য (Acrylic এজন্য সবচেয়ে ভাল)।
* বোঢর্র ইন্সট্রাক্টর গুলো দেখুন। এটি মোটর হূক আপ করা, দ্রুত ও শক্তশালী। তাদের জন্য 3.5V Feed করুন মোটর ড্রাইভারের 1.5 drop থেকে। Tale-Bumper তৈরী করুন যার সামনে কিছুটা ছোট ছিল। যখন বাম্পার On করা হবে তখনএটা ঠান্ডা হবে যা শুধু পেছনের চাকাগুলো চালাতে সক্ষম সামনে মাথা ছাড়া আর কিছু থাকবে না। এখন ব্যাটারী আর কোডটি ব্যাবহার করার পালা।
* অবশ্যই রিচার্জেবল ব্যাটারী ব্যাবহার করতে হবে।

0 comments:

PC দিয়ে Control করুন যেকোন Electrical Device

বর্তমানে Computer আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি প্রয়োজনীয় অংশ হয়ে গেছে। Computer দিয়ে ছোট বড় কত রকমের কাজ যে করা যায় তা বলে শেষ করা যাবে না। উদাহরন স্বরুপ টিভি দেখা, গান শোনা, মুভি দেখা, নেট ব্রাউজ করা, টাইপিং করা ইত্যাদি। কিন্তু কিছু কাজ সাধারনত Computer দিয়ে করা যায় না। যেমনঃ লাইট, ফ্যান এর মতো ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস নিয়ন্ত্রন করা।
তাই আজ আমি আপনাদের জন্য এমন একটি সার্কিট এনেছি যেটা ব্যবহার করে যে কোন সাধারন Computer এর Parallel Port এবং Proper Software এর সাহায্যে শুধু 1 টি নয় 8 টি পর্যন্ত Electrical Device Control করা যাবে।
Parallel Port

Computer বা PC র Parallel Port এ মোট 25 টি Pin থাকে। একে Printer Port ও বলা হয়। Parallel Port এর 18-25 নং Pin Ground বা Negative আর 2-9 নং Pin Data Port । এই 8 টি Data Port ব্যবহার করে 8 টি Electrical Device Control করা যাবে।
এখানে যে সার্কিটটি ডায়াগ্রাম দেয়া আছে এর মাধ্যমে শুধু 1 টি Electrical Device Control করা যাবে। 8 টি Electrical Device Control করার জন্য এরকম 8 টি সার্কিট প্রয়োজন হবে।


পাশের সার্কিটটিতে মোট 3 টি অংশ আছে।

* 1. PC Part : এই অংশে Parallel Port এর Negative Pin এবং 1 টি Data Port Pin এর মাঝে রেজিস্ট্যান্স সহ 1 টি Extra Bright White LED লাগানো আছে।
* 2. Light Activated Relay Part : এই Part এ একটি 6 Volt Relay Switch ব্যবহার করে Electrical Device Control করা হয়। এছাড়া এই অংশে 1 টি Transistor Q1, 1 টি LDR ( Light Dependent Resistor) R1, 1 টি Variable Resistor R2, 1 টি Resistor R3, 1 টি Diode D1 আছে। সার্কিটটিতে Power Supply হিসাবে 6 Volt DC ব্যবহার করা হয়েছে। Relay টির On /Off Position এর পরিবর্তন হয় LDR এর উপর পড়া Lighting Condition এর উপর। LDR এ আলো পড়লে Relay টি On হয় আর LDR এ আলো না পড়লে Relay টি Off হয়ে যায়।
* 3. Software Part : এখানে ব্যবহৃত Software টি C++ Programing ভাষায় লেখা হয়েছে। এতে Device 1(Pin 2) – Device 8 (Pin 9) পর্যন্ত On /Off Position দেয়া আছে। Device No অনুসারে Numeric Pad এ No টিপলে উক্ত Device (Pin) টি On /Off হবে। Software টি Download করুন ।

কিভাবে কাজ করেঃ

Software টি দিয়ে Device (Pin) টি On করলে White LED টি জ্বলে ওঠে। এর আলো LDR এ পড়ে ফলে Relay টি On হয়ে যায় এবং এর সাথে যুক্ত Electrical Device On হয়ে যায়। Software টি দিয়ে Device (Pin) টি Off করলে White LED টি নিভে যায়। ফল স্বরুপ Electrical Device টি Off হয়ে যায়।

Parts List :

* Resistor 470Ω – 1Pce
* LED White – 1Pce
* R1= LDR – 1Pce
* R2= VR 50KΩ – 1Pce
* R3= 1KΩ – 1Pce
* Relay = 6Volt – 1Pce
* Q1 = 2N2222 / SL100 – 1Pce
* D1= Diode 1N4001 – 1Pce
* Power Supply 6Volt DC.

0 comments:

তৈরী করুন ব্যাটারী বিহীন বেতার মাত্র পাঁচ মিনিটে

তৈরী করুন ব্যাটারী বিহীন বেতার মাত্র পাঁচ মিনিটে। এতে খরচ হবে মাত্র দশ টাকা।
যা যা লাগবেঃ-

১. ক্রিষ্টাল ডায়োড।
২. স্পীকার ২ ওহম একটি।
৩. গুনা তার দশ ফুট।

ক্রিষ্টাল ডায়োডের পজিটিভ অংশের সঙ্গে স্পীকারের এক প্রান্ত এবং ক্রিষ্টাল ডায়োডের অপর প্রান্তের সঙ্গে স্পীকারের অপর প্রান্ত লাগাতে হবে(ক্রিষ্টাল ডায়োডের যে প্রান্তে লাল রঙের দাগ আছে সেটা পজেটিভ)।
ক্রিষ্টাল ডায়োডের পজিটিভ প্রান্তে গুনা তার এর ছয় ফুট কেটে লাগাতে হবে। তারের এক প্রান্ত জানালার গ্রিলের সাথে লাগাতে হবে। ডায়োডের আরেক পাশের সঙ্গে গুনা তারের বাকি চার ফুটের এক প্রান্ত লাগিয়ে অপর প্রান্ত মাটিযুক্ত যে কোন টবে বা মাটিযুক্ত যে কোন কৌটার ভেতরে গেঁথে দিতে হবে। এবার স্পীকারটি কানে লাগালে বোঝা যাবে কি চমৎকার গান।

যেভাবে কাজ করে- ক্রিষ্টাল ডায়োডের মূলকাজ হচ্ছে ওই এলাকার রেডিও ওযেভকে অডিও ওয়েভে রুপান্তর করা। অর্থাৎ স্পীকারের মাধ্যমে গানটি শোনার ব্যাবস্থা করা। গুনা তার এন্টেনার কাজ করে। স্পষ্ট আওয়াজ পেতে হলে ডায়োডের পজিটিভ অংশের তার লম্বা হলে ভাল হয়।

0 comments:

তৈরী করুন ব্যাটারী বিহীন বেতার মাত্র পাঁচ মিনিটে

তৈরী করুন ব্যাটারী বিহীন বেতার মাত্র পাঁচ মিনিটে। এতে খরচ হবে মাত্র দশ টাকা।
যা যা লাগবেঃ-

১. ক্রিষ্টাল ডায়োড।
২. স্পীকার ২ ওহম একটি।
৩. গুনা তার দশ ফুট।

ক্রিষ্টাল ডায়োডের পজিটিভ অংশের সঙ্গে স্পীকারের এক প্রান্ত এবং ক্রিষ্টাল ডায়োডের অপর প্রান্তের সঙ্গে স্পীকারের অপর প্রান্ত লাগাতে হবে(ক্রিষ্টাল ডায়োডের যে প্রান্তে লাল রঙের দাগ আছে সেটা পজেটিভ)।
ক্রিষ্টাল ডায়োডের পজিটিভ প্রান্তে গুনা তার এর ছয় ফুট কেটে লাগাতে হবে। তারের এক প্রান্ত জানালার গ্রিলের সাথে লাগাতে হবে। ডায়োডের আরেক পাশের সঙ্গে গুনা তারের বাকি চার ফুটের এক প্রান্ত লাগিয়ে অপর প্রান্ত মাটিযুক্ত যে কোন টবে বা মাটিযুক্ত যে কোন কৌটার ভেতরে গেঁথে দিতে হবে। এবার স্পীকারটি কানে লাগালে বোঝা যাবে কি চমৎকার গান।

যেভাবে কাজ করে- ক্রিষ্টাল ডায়োডের মূলকাজ হচ্ছে ওই এলাকার রেডিও ওযেভকে অডিও ওয়েভে রুপান্তর করা। অর্থাৎ স্পীকারের মাধ্যমে গানটি শোনার ব্যাবস্থা করা। গুনা তার এন্টেনার কাজ করে। স্পষ্ট আওয়াজ পেতে হলে ডায়োডের পজিটিভ অংশের তার লম্বা হলে ভাল হয়।

0 comments:

অনলাইন এর মাধ্যমে সরাসরি টাকা আয়

অনলাইন এর মাধ্যমে সরাসরি আপনারা খুব সহজে টাকা আয় করতে পারেন। আমি আজ এমন একটি পথকে আলোকপাত করব যার মাধ্যমে আপনি সত্যিই ঘরে বসে আয় করতে পারবেন। আমি নিম্নে ধাপে ধাপে তা তুলে ধরছি :
অনলাইনে টাকা আয় নির্ভর করছে সম্পূর্ন আপনার উপর। অর্থাৎ আপনি কিভাবে ব্যাপারটিকে দেখছেন। আমাদের যদি কোন প্রডাকশন থাকে অর্থাৎ কোন পণ্য যদি আমরা তৈরী করে থাকি সেই পণ্য ইচ্ছে করলে আমরা বিক্রি করতে পারি। আমরা সাধারনত একটি দোকান বা এজেন্সি নেই তাদের মাধ্যমে আমরা পন্য গুলোকে বিক্রি করি। অনলাইনেও ঠিক একই পদ্ধতিতে আপনি আপনার পন্য গুলোকে বিক্রি করতে পারবেন। কিন্তু বাংলাদেশে ই-কমার্স সিস্টেম চালু না হওয়ার কারনে আমাদেরকে সেই ধারনা থেকে দূরে থাকতে হবে। অর্থাৎ আমরা ইচ্ছে করলেই আমাদের পণ্য ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে বিক্রি করতে পারি না। তাহলে যাদের কোন পন্য নেই তারা কিভাবে অনলাইনে আয় করবে? একটা পথ আছে যার মাধ্যমে লোকজন খুব সহজে পুরো বিশ্বে আয় করছে। তা হচ্ছে ব্লগিং সিস্টেম। আমার এই লেখার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ব্লগিং করে কিভাবে আমরা টাকা আয় করতে পারি।

এখন দেখব কিভাবে bloging করে টাকা আয় করা যায় :
ব্লগিং করলাম ভাল কথা কিন্তু ব্লগিং করে আমার টাকাটা আয় হবে কিভাবে এমন প্রশ্ন অনেকেরই থাকতে পারে। টাকা আয়ের অনেক উপায় আছে। ইন্টারনেটে অনেকে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন। ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে যাদের পন্য আছে তারা তাদের পন্যকে বিক্রি করতে বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন। তারা তাদের বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন বা অ্যাড ফার্ম গুলোর সহায়তা নিয়ে থাকে। সার্চ ইঞ্জিন Google এ যখন কোন কোম্পানী বিজ্ঞাপন দেয় তখন Google এগুলোকে বিভিন্ন ওয়েব সাইটের মাধ্যমে প্রচার করে। আর Google থেকে কোন বিজ্ঞাপন যদি কোন ওয়েব সাইটে দেওয়া হয় তাহলে Google তার বিজ্ঞাপনে ক্লিক প্রতি ০.১৮ ডলার ঐ সাইটের কর্তৃপক্ষকে দিয়ে থাকে। আর এভাবে Google কর্তৃক দেওয়া বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলেই আপনার আয় হবে। কিভাবে গুগুলের বিজ্ঞাপন নিজের ওয়েব সাইটে দিব? নিজের ওয়েব সাইটে বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য Google adseane থেকে বিজ্ঞাপন নিয়ে আমরা আয় করব? নিচে এ ব্যাপারে বিশদ ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

ক্লিভাবে ব্লগিং সাইট খুলব:
Bloging site খুলতে হলে প্রথমে আপনাকে G-mail এ রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। G-mail এ রেজিষ্ট্রেশন করতে হলে প্রথমে আপনাকে gmail.com এ যেতে হবে তারপর sing up for Gmail এ ক্লিক করতে হবে। G-mail এর একটা রেজিষ্ট্রশন ফর্ম আসবে তা আপনাকে পূরন করতে হবে। G-mail এ রেজিষ্ট্রশন হয়ে গেলে আপনি www.blogger.com ওয়েব সাইটিকে খুলবেন। যা আপনাকে প্রথমে মনে রাখতে হবে তা হল প্রথমে আপনাকে subject চয়েজ করতে হবে কোন বিষয়ের উপর আপনি আপনার ওয়েব সাইট খুলবেন। এখন আমরা জানব কিভাবে blogger এ সাইট তৈরী করা যায় আপনি blogger সাইটি থেকে Crate your blog now এ ক্লিক করেন। তারপর sing ug for blogger নামে একটি রেজিষ্টেশন ফর্ম ওপেন হবে। তা পূরন করে Continue তে ক্লিক করতে হবে। Name your blog নামে আরেকটি রেজিষ্ট্রেশন ফর্ম আসবে তা পূরন করে Continue তে ক্লিক করতে হবে। তারপর একটি template সিলেক্ট করব এবং Continue তে ক্লিক করব তারপর আমারা start blogging এ ক্লিক করব এখন হয়ে গেল আপনার blogging site . আপনার ব্লগিং সাইটি হয়েছে কিনা দেখার জন্য www. আপনার ওয়েব সাইটের ঠিকানা. blogspot.com এ যান

কিভাবে blog post করব :
যদি আপনার ব্লগ সাইটি সাইন আপ না থাকে তাহলে www.blogger.com এর Sing in এর ঘরে আপনার ই-মেইল এড্রেস ও পাসওয়াড দিয়ে Sing in এ ক্লিক করুন। তারপর Posting এ ক্লিক করতে হবে। তাহলে নিচের চিত্রের মত একটি বক্স আসবে ঐ বক্সে Title অথ্যা শিরোনাম এর ঘরে আপনি যে সম্পর্কে লিখবেন তা লিখতে হবে। তারপর নিচের বক্সে আপনার blog পোষ্ট করতে হবে এবং publish post এ ক্লিক করতে হবে। এভাবে যত খুশি তত ব্লগ আপনি পোষ্ট করতে পারবেন।

কিভাবে Traffic সেট করব :
আপনার ওয়েব সাইটে প্রতিদিন কতজন আসল কতজন আপনার অ্যাড এ ক্লিক করল তা জানার জন্য আপনাকে Traffic সেট করতে হবে। Traffic সেট করতে আপনাকে কোন html code জানতে হবে না। কিংবা কোন প্রতিষ্ঠানকে মোটা অংকের অর্থ দিতে হবে না। plugin.ws এ যান এবং রেজিষ্ট্রেশন করুন। রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হলে Counter Management নামে একটি বক্স আসবে ঐ বক্সটির নিচে HTML CODE নামে একটি বক্স দেখবেন ঐ বক্সে ক্লিক করুন তারপর আপনি ২টি বক্স দেখতে পারবেন আপনি নিচের বক্সের HTML CODE টি কে কপি করুন তারপর আপনি আপনার ব্লগার সাইটে সাইন ইন করুন। তারপর Layout এ ক্লিক করুন। Layout এ ক্লিক করার পর নিচের চিত্রের মত দেখতে পাবেন।

ঐ খানে Add a page Element এ ক্লিক করুন। তারপর একটি বক্স আসবে ঐ বক্সে HTML/JaveScript এ ক্লিক করতে হবে। তারপর কনফিক HTML/JaveScript নামে একটি বক্স আসবে। ঐ বক্সের Title এ লিখবেন Traffic এবং নিচের বক্সে plugin.ws থেকে পাওয়া HTML CODE কোড Paste করতে হবে। ব্যাস হয়ে সেট হয়ে গেল আপনার ট্রাফিক।

কিভাবে Google এর অ্যাড দিব :
এখন আসি আমাদের মূল বিষয় earning এ। এতক্ষন আমরা ব্লগ তৈরী করা শিখলাম। এখন আমরা শিখব কিভাবে ব্লগে google এর অ্যাড দিয়ে earn করা যায়। আপনি google এর অ্যাড দিতে হলে প্রথমে আপনাকে www.google.com/adsense এ রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন করার পর আপনার একাউন্ট ভ্যারিকেশন করার জন্য এরা ১/২দিন সময় চাইবে। তারপর আপনার একাউন্টে এরা মেইল করে জানিয়ে দেবে আপনার একাউন্ট হয়েছে কিনা। যদি আপনার একাউন্ট তৈরী করা হয়ে যায় তারপর adSense setup এ ক্লিক করতে হবে।

তারপর ঐ খান থেকে Ad type এ add unit ও Link unit দেখতে পাবেন ঐ খান থেকে আপনি যে প্যাটেনের অ্যাড দিতে চান তাতে সিলেক্ট করুন নিচের চিত্রের মত :

আপনি চাইলে আপনার অ্যাড এর সাইজ আপনি Ad Layout থেকে চয়েজ করতে পারেন নিচের চিত্রের মত :

তারপর upload code এ ক্লিক করুন বিভিন্ন অ্যাড এর প্রাপ্ত HTML CODE টি কে কপি করুন

তারপর আপনি আপনার ব্লগার সাইটে সাইন ইন করুন। তারপর Layout এ ক্লিক করুন ঐ খানে Add a page Element এ ক্লিক করুন। তারপর একটি বক্স আসবে ঐ বক্সে HTML/JaveScript এ ক্লিক করতে হবে। তারপর কনফিক HTML/JaveScript নামে একটি বক্স আসবে। ঐ বক্সের Title এ যে কোন একটি নাম লেখবেন এবং নিচের বক্সে adSense থেকে পাওয়া HTML CODE কোড Paste করতে হবে। তারপর save করতে হবে। আপনি এই একই নিয়মে adsence থেকে google search বক্স ও যোগ করতে পারবেন। কেউ যদি আপনার সাইটে ঢুকে ঐ সার্চ বক্স দিয়ে সাচ করে তাহলে ও গুগুল আপনাকে ডলার পেইড করবে। আপনার ওয়েব সাইটে গিয়ে আপনি দেখবেন গুগুল কর্তৃক আপনার সাইটে অ্যাড দেওয়া হয়েছে কিনা। যদি হয়ে থাকে তাহলে আপনি অ্যাড এ ক্লিক করতে আরম্ভ করেন আর শুরু হয়ে গেল আপনার earning আপনার দৈনিক earn দেখতে www.google.com/adsense এ সাইন ইন করুন আপনার একাউন্ট।

কিভাবে গুগুল টাকা পেইড করে :
মনে রাখা দরকার আপনি ১০০ ডলারে কম টাকা গুগুল থেকে উত্তোলন করতে পারবেন না। ১০০ ডলার আপনার একাউন্টে জমা হলে আপনি গুগুল কর্তৃপক্ষের কাছে দরখাস্ত করলে গুগুল কতৃপক্ষ আপনার টাকা ওয়েস্টান মানি টান্সফার এর মাধ্যমে অথবা আপনার একাউন্ট নাম্বার দিলে আপনার একাউন্টে প্রেরন করে দেবে।

0 comments: